ঢাকা ০৫:২০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ঋত্বিক প্রেমিদের তার স্মৃতিবিজরিত বসতভিটার অংশটুকু সংরক্ষণের দাবি বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচনে জোর দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ‘স্বৈরাচারের দোসরদের নয়, জুলাই বিপ্লবে সহায়তাকারী রুয়েট শিক্ষকদের মধ্য থেকে ভিসি চাই’ বিএমডিএর নতুন চেয়ারম্যান হলেন আসাদুজ্জামান রাবিতে সাংবাদিক মাহমুদুর রহমানের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজয় ২৪ উদযাপন উপলক্ষে গরু খাসি নিয়ে বিজয় মিছিল করেছে জিয়া হলের শিক্ষার্থীরা রাবি গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে তালা ; ৪দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি রামেক হাসপাতালে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গৃহবধুর মৃত্যু দুই বছরের মধ্যে বিলীন হবে ইসরায়েলের অস্তিত্ব : ট্রাম্প ঢাবি নিয়ে হাসনাত আব্দুল্লাহর ১৪ প্রস্তাব

ছোট তরমুজ পিস ৮০, কেজি ৯০!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৩:১৮:৪৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ মার্চ ২০২৪ ৫০ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:


পবিত্র রমজান উপলক্ষে ইফতারে ক্রেতাদের অন্যতম পছন্দের ফল তরমুজের চাহিদা বেড়েছে কয়েকগুণ। দিন দিন গরম বাড়তে থাকার কারণে তরমুজের চাহিদা আরও বাড়ছে। ছোট আকারের প্রতিটি তরমুজ বাদামতলী পাইকারি বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৮০-৯০ টাকায়।

যাত্রাবাড়ী পাইকারি বাজারে দাম আরও কম। হাত ঘুরে রাজধানীর বিভিন্ন খুচরা বাজারে গেলে ক্রেতার কাছে সেই তরমুজের এক কেজির দাম রাখা হচ্ছে ৭০-৯০ টাকা। রাজধানীর বাদামতলী ও যাত্রাবাড়ী পাইকারি বাজার ঘুরে দেখা যায়, ছোট আকারের ৩-৪ কেজির তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৮০-১০০ টাকা পিস হিসেবে। মাঝারি আকারের তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ১৫০-১৮০ টাকা পিস হিসেবে। আর বড় আকারের তরমুজের পিস বিক্রি হচ্ছে ২৫০-৩৫০ টাকায়।

যাত্রাবাড়ী পাইকারি বাজারে ছোট আকারের ৩-৫ কেজির তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৫০-৮০ টাকা করে। মাঝারি আকারের ৫-৮ কেজির তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ১৬০-১৮০ টাকা। আর বড় আকারের ৮-১২ কেজির তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৩০০-৩২০ টাকায়।
বাদামতলীর তরমুজ বিক্রেতা হারুন মিয়া বলেন, আকারভেদে তরমুজের দামের তারতম্য রয়েছে। আমরা আকারভেদে তরমুজ বিক্রি করে থাকি। এখান থেকে তরমুজ নিয়ে বিভিন্ন ব্যবসায়ীরা কেজি দরে বিক্রি করে থাকে। এতে দেখা যায় খুচরা ব্যবসায়ীদের কারণে প্রায় দ্বিগুণ দামে ক্রেতাদের তরমুজ কিনতে হয়। খুচরা বিক্রেতারা তরমুজ কেজি দরে বিক্রি করে থাকে। এতে তাদের লাভ বেশি থাকে।

যাত্রাবাড়ী এবং বাদামতলীর মাঝামাঝি বাজার হলো রায়সাহেব বাজার। সেখানে গিয়ে দেখা যায় তরমুজ বিক্রি হচ্ছে কেজি দরে। প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা কেজি দরে। এক কিলোমিটার দূরত্বেই তরমুজের দামের তফাৎ দেখা যায় দ্বিগুণেরও বেশি।

রায়সাহেব বাজারের খুচরা বিক্রেতা মাহমুদ আলী বলেন, ‘আমরা আড়ত থেকে গড় দামে পিস হিসেবে তরমুজ কিনে আনি। কেজি দরে বিক্রি না করলে আমাদের লোকসান হয়।’ কারণ হিসেবে তিনি জানান, প্রতিটি তরমুজের গড় মূল্য পড়েছে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকার মতো। এর মধ্যে ৪-৫ কেজি ওজনের ছোট আকারের, ৭-৮ কেজি ওজনের মাঝারি ও ৯ কেজির ওপরে বড় আকারের তরমুজ আছে। এ কারণে কেজি হিসেবে বিক্রি করলে কিছু লাভ থাকে।

তিনি আরও জানান, ছোট আকারের তরমুজ ১৫০-২০০ টাকা, মাঝারি আকারের ২৫০-৩০০ টাকা ও বড় আকারের ৪০০ টাকার বেশি চাইলে ক্রেতারা কিনতে চান না। তবে কেজি হিসেবে দাম চাইলে ক্রেতারা কিনেন।


প্রসঙ্গনিউজ২৪/জে.সি

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ছোট তরমুজ পিস ৮০, কেজি ৯০!

আপডেট সময় : ০৩:১৮:৪৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ মার্চ ২০২৪

নিউজ ডেস্ক:


পবিত্র রমজান উপলক্ষে ইফতারে ক্রেতাদের অন্যতম পছন্দের ফল তরমুজের চাহিদা বেড়েছে কয়েকগুণ। দিন দিন গরম বাড়তে থাকার কারণে তরমুজের চাহিদা আরও বাড়ছে। ছোট আকারের প্রতিটি তরমুজ বাদামতলী পাইকারি বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৮০-৯০ টাকায়।

যাত্রাবাড়ী পাইকারি বাজারে দাম আরও কম। হাত ঘুরে রাজধানীর বিভিন্ন খুচরা বাজারে গেলে ক্রেতার কাছে সেই তরমুজের এক কেজির দাম রাখা হচ্ছে ৭০-৯০ টাকা। রাজধানীর বাদামতলী ও যাত্রাবাড়ী পাইকারি বাজার ঘুরে দেখা যায়, ছোট আকারের ৩-৪ কেজির তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৮০-১০০ টাকা পিস হিসেবে। মাঝারি আকারের তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ১৫০-১৮০ টাকা পিস হিসেবে। আর বড় আকারের তরমুজের পিস বিক্রি হচ্ছে ২৫০-৩৫০ টাকায়।

যাত্রাবাড়ী পাইকারি বাজারে ছোট আকারের ৩-৫ কেজির তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৫০-৮০ টাকা করে। মাঝারি আকারের ৫-৮ কেজির তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ১৬০-১৮০ টাকা। আর বড় আকারের ৮-১২ কেজির তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৩০০-৩২০ টাকায়।
বাদামতলীর তরমুজ বিক্রেতা হারুন মিয়া বলেন, আকারভেদে তরমুজের দামের তারতম্য রয়েছে। আমরা আকারভেদে তরমুজ বিক্রি করে থাকি। এখান থেকে তরমুজ নিয়ে বিভিন্ন ব্যবসায়ীরা কেজি দরে বিক্রি করে থাকে। এতে দেখা যায় খুচরা ব্যবসায়ীদের কারণে প্রায় দ্বিগুণ দামে ক্রেতাদের তরমুজ কিনতে হয়। খুচরা বিক্রেতারা তরমুজ কেজি দরে বিক্রি করে থাকে। এতে তাদের লাভ বেশি থাকে।

যাত্রাবাড়ী এবং বাদামতলীর মাঝামাঝি বাজার হলো রায়সাহেব বাজার। সেখানে গিয়ে দেখা যায় তরমুজ বিক্রি হচ্ছে কেজি দরে। প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা কেজি দরে। এক কিলোমিটার দূরত্বেই তরমুজের দামের তফাৎ দেখা যায় দ্বিগুণেরও বেশি।

রায়সাহেব বাজারের খুচরা বিক্রেতা মাহমুদ আলী বলেন, ‘আমরা আড়ত থেকে গড় দামে পিস হিসেবে তরমুজ কিনে আনি। কেজি দরে বিক্রি না করলে আমাদের লোকসান হয়।’ কারণ হিসেবে তিনি জানান, প্রতিটি তরমুজের গড় মূল্য পড়েছে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকার মতো। এর মধ্যে ৪-৫ কেজি ওজনের ছোট আকারের, ৭-৮ কেজি ওজনের মাঝারি ও ৯ কেজির ওপরে বড় আকারের তরমুজ আছে। এ কারণে কেজি হিসেবে বিক্রি করলে কিছু লাভ থাকে।

তিনি আরও জানান, ছোট আকারের তরমুজ ১৫০-২০০ টাকা, মাঝারি আকারের ২৫০-৩০০ টাকা ও বড় আকারের ৪০০ টাকার বেশি চাইলে ক্রেতারা কিনতে চান না। তবে কেজি হিসেবে দাম চাইলে ক্রেতারা কিনেন।


প্রসঙ্গনিউজ২৪/জে.সি