ঢাকা ১১:৩৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
রাজশাহী কলেজে জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ রায়হান আলীর নাম বিকৃতি জাতীয় বিজ্ঞানমেলায় চমক দেখাল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সায়েন্স ক্লাব ভালো আলোচনা হচ্ছে, ঐকমত‍্য হচ্ছে না: এবি পার্টি ইলিশের দাম নির্ধারণের উদ্যোগ-আপত্তি ব্যবসায়ীদের সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে যুবকের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার সি-পুতিন ফোনালাপ: যুদ্ধবিরতির জন্য চাপ দিচ্ছে চীন-রাশিয়া টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তির রজতজয়ন্তী উদযাপনে বড় আয়োজন বিসিবির বিটিভি-বেতারের স্বায়ত্তশাসন ও গণমাধ্যম নীতিমালা নিয়ে কমিটি মুসলিম জাতিসত্তার ঐতিহাসিক পটভূমি-৬ ৪৪ উপজেলায় হচ্ছে পাবলিক লাইব্রেরি: ভার্চুয়ালি ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

মাকে স্পেশালি একটা দিনে শুভেচ্ছা জানাতে চাই না’

বিনোদন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১১:৪৭:৩৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১২ মে ২০২৫ ৮৮ বার পড়া হয়েছে

ছোট পর্দার জনপ্রিয় মডেল ও অভিনেতা নিলয় আলমগীর। অভিনয় দক্ষতা দিয়ে দর্শকদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন। অভিনয়ের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ সক্রিয় রয়েছেন তিনি। এবার মা দিবস উপলক্ষ্যে এক সাক্ষাৎকারে নিজের মতামত জানিয়েছেন।

সাক্ষাৎকারে নিলয় আলমগীর বলেন, ‘মাকে স্পেশালি একটা দিনে শুভেচ্ছা জানাতে চাই না আমি ৩৬৫ দিনের শুভেচ্ছা জানাতে চাই আর মা দিবস মানে শুধু নিজের মা না আমরা যাতে চেষ্টা করি যে পৃথিবীর সব প্রাণীর মাকে আমরা সম্মান করতে পারি শ্রদ্ধা পারি।’

তার কথায়, ‘আমার ব্যাপারে মা-বাবা দুজনই খুব সাপোর্টিভ। আমি মিডিয়াতে কাজ করছি বা আমি যখন যেটা করি মা সবসময় আমাকে সাপোর্ট করেছেন। কিন্তু ছোটোবেলায় কিছু মনে আছে কিছু নেই যে এখন শুনি মা ছোটোবেলায় পড়াশোনা না করলে মারতো বা সন্ধ্যায় যদি বাসায় ফিরতে একটু লেট করতাম তখন মারতো সারাক্ষণ খেলাধুলা করলে তখন বকা দিত।’

‘এখন তো আসলে বড় হয়ে যাওয়ার পরে বা অত বেশি বকা দেয় না যেটা পছন্দ না হয় একটু অভিমান করে বা সরাসরি বলে যে, এটা পছন্দ হচ্ছে না বা এটা ভালো হয়েছে এগুলো বলে। যখন জন্মদিন থাকে বা মা দিবসে গিফট দেয়ার চেষ্টা করি আর অবশ্যই কেক কাটার চেষ্টা করি বাসায় ফুল নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি এভাবে খুশি করার চেষ্টা করি। ছোটোবেলায় তো আমি আমার মাকে সব থেকে বেশি কাছে পেয়েছি। কিন্তু আমাকে দুজনই সমানভাবে ভালোবাসে। আমিও দুজনকেই ভালোবাসি।’

মায়ের কথা উল্লেখ করে নিলয় বলেন, ‘আমার স্বপ্ন সবসময় বাবা মাকে খুশি রাখবো। তাদের ভালো রাখবো এটাই আমার স্বপ্ন। আমার মাকে আমি বলতে চাই আমি তাকে অনেক ভালোবাসি। আমার জীবনের সবকিছু আমার মাকে ঘিরে। আমার পৃথিবীটাই মা।’

তিনি আরও বলেন, ‘সন্তানদের জন্য খুবই ব্যাড লাক। যদি মা-বাবা বেঁচে থাকার পরও তারা বৃদ্ধাশ্রমে থাকে। আসলে বাবা মার সেবা করা এটা তো সবার ভাগ্যে থাকে না। যাদের থাকার পরও মিস করে তাদের ব্যাপারে আসলে কিছু বলার নাই।’

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

মাকে স্পেশালি একটা দিনে শুভেচ্ছা জানাতে চাই না’

আপডেট সময় : ১১:৪৭:৩৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১২ মে ২০২৫

ছোট পর্দার জনপ্রিয় মডেল ও অভিনেতা নিলয় আলমগীর। অভিনয় দক্ষতা দিয়ে দর্শকদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন। অভিনয়ের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ সক্রিয় রয়েছেন তিনি। এবার মা দিবস উপলক্ষ্যে এক সাক্ষাৎকারে নিজের মতামত জানিয়েছেন।

সাক্ষাৎকারে নিলয় আলমগীর বলেন, ‘মাকে স্পেশালি একটা দিনে শুভেচ্ছা জানাতে চাই না আমি ৩৬৫ দিনের শুভেচ্ছা জানাতে চাই আর মা দিবস মানে শুধু নিজের মা না আমরা যাতে চেষ্টা করি যে পৃথিবীর সব প্রাণীর মাকে আমরা সম্মান করতে পারি শ্রদ্ধা পারি।’

তার কথায়, ‘আমার ব্যাপারে মা-বাবা দুজনই খুব সাপোর্টিভ। আমি মিডিয়াতে কাজ করছি বা আমি যখন যেটা করি মা সবসময় আমাকে সাপোর্ট করেছেন। কিন্তু ছোটোবেলায় কিছু মনে আছে কিছু নেই যে এখন শুনি মা ছোটোবেলায় পড়াশোনা না করলে মারতো বা সন্ধ্যায় যদি বাসায় ফিরতে একটু লেট করতাম তখন মারতো সারাক্ষণ খেলাধুলা করলে তখন বকা দিত।’

‘এখন তো আসলে বড় হয়ে যাওয়ার পরে বা অত বেশি বকা দেয় না যেটা পছন্দ না হয় একটু অভিমান করে বা সরাসরি বলে যে, এটা পছন্দ হচ্ছে না বা এটা ভালো হয়েছে এগুলো বলে। যখন জন্মদিন থাকে বা মা দিবসে গিফট দেয়ার চেষ্টা করি আর অবশ্যই কেক কাটার চেষ্টা করি বাসায় ফুল নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি এভাবে খুশি করার চেষ্টা করি। ছোটোবেলায় তো আমি আমার মাকে সব থেকে বেশি কাছে পেয়েছি। কিন্তু আমাকে দুজনই সমানভাবে ভালোবাসে। আমিও দুজনকেই ভালোবাসি।’

মায়ের কথা উল্লেখ করে নিলয় বলেন, ‘আমার স্বপ্ন সবসময় বাবা মাকে খুশি রাখবো। তাদের ভালো রাখবো এটাই আমার স্বপ্ন। আমার মাকে আমি বলতে চাই আমি তাকে অনেক ভালোবাসি। আমার জীবনের সবকিছু আমার মাকে ঘিরে। আমার পৃথিবীটাই মা।’

তিনি আরও বলেন, ‘সন্তানদের জন্য খুবই ব্যাড লাক। যদি মা-বাবা বেঁচে থাকার পরও তারা বৃদ্ধাশ্রমে থাকে। আসলে বাবা মার সেবা করা এটা তো সবার ভাগ্যে থাকে না। যাদের থাকার পরও মিস করে তাদের ব্যাপারে আসলে কিছু বলার নাই।’