ঢাকা ০৩:৩৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ঋত্বিক প্রেমিদের তার স্মৃতিবিজরিত বসতভিটার অংশটুকু সংরক্ষণের দাবি বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচনে জোর দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ‘স্বৈরাচারের দোসরদের নয়, জুলাই বিপ্লবে সহায়তাকারী রুয়েট শিক্ষকদের মধ্য থেকে ভিসি চাই’ বিএমডিএর নতুন চেয়ারম্যান হলেন আসাদুজ্জামান রাবিতে সাংবাদিক মাহমুদুর রহমানের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজয় ২৪ উদযাপন উপলক্ষে গরু খাসি নিয়ে বিজয় মিছিল করেছে জিয়া হলের শিক্ষার্থীরা রাবি গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে তালা ; ৪দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি রামেক হাসপাতালে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গৃহবধুর মৃত্যু দুই বছরের মধ্যে বিলীন হবে ইসরায়েলের অস্তিত্ব : ট্রাম্প ঢাবি নিয়ে হাসনাত আব্দুল্লাহর ১৪ প্রস্তাব

এক বল হাতে রেখেই জয়ের দেখা কুমিল্লার

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৫:০৭:৩৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৪ ১৩৩ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:


শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে ফরচুন বরিশালকে ৪ উইকেটে হারাল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। মঙ্গলবার প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৬১ রান তোলে তামিম ইকবালের দল। জবাবে খেলতে নেমে এক বল হাতে রেখেই জয়ের দেখা পায় কুমিল্লা।

মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি বরিশালের। প্রথম ওভারেই শূন্য রানে আউট হন মেহেদি হাসান মিরাজ। পরে তিনে নামা প্রিতম কুমার বিদায় নেন ৮ রান করে। তবে তামিম ইকবাল কিছুক্ষণ লড়াই করলেও ১৯ রানের বেশি করতে পারেননি।

এরপর চতুর্থ উইকেটে দারুণ এক জুটি গড়েন সৌম্য সরকার ও মুশফিক। ৪৫ বলে ৬৬ রানের জুটি গড়েন তারা। কিন্তু ১৪তম ওভারে মুস্তাফিজুর রহমানের ইয়র্কারে বোল্ড হন সৌম্য। বিদায় নেন ৩১ বলে ৪২ রান করে।

 

সৌম্যর বিদায়ের পর একপ্রান্ত আগলে রাখেন মুশফিক। ৩৫ বলে তিনি পান পঞ্চাশের দেখা। অপরপ্রান্তে উইকেট কেবল আসা-যাওয়ার মধ্যেই ছিল। একপর্যায়ে শেষ ওভারে আউট হন মুশফিক। যাওয়ার আগে ৪৪ বলে খেলেন ৬২ রানের ইনিংস।

কুমিল্লার পক্ষে ৪ ওভারে ৩২ রান খরচায় ৩ উইকেট নেন মুস্তাফিজুর রহমান। দুটি করে উইকেট পান রস্টন চেজ ও ম্যাথিউ ফর্দ।

রান তাড়ায় নেমে ২৬ রানের উদ্বোধনী জুটি পায় কুমিল্লা। ১৫ বলে ১৮ রান করে আউট হন পাকিস্তানি ব্যাটার মোহাম্মদ রিজওয়ান। পরে তিনে ব্যাটিংয়ে নেমে প্রথম বলেই ক্যাচ দেন তাওহীদ হৃদয়ও। ২৬ রানে দুই উইকেট হারানোর পর ইমরুলের সঙ্গে জুটি গড়েন লিটন দাস। পরে খালেদ আহমেদের ওভারে ১৯ বলে ১৪ রান করে লিটন ক্যাচ দিলে ভেঙে যায় জুটি। এরপরও দলকে একাই টানছিলেন ইমরুল কায়েস। তিনিও ৪১ বলে ৫২ রানের ইনিংস খেলে সাজঘরে ফেরেন।

শেষ ওভারে সমীকরণ দাঁড়ায় ১৩ রানের। বোলিংয়ে আসেন খালেদ। প্রথম বলেই রান আউট হয়ে ফিরে যান খুশদিল শাহ। এরপর ক্রিজে এসে প্রথম বলে দুই নেন ম্যাথু ফোর্ড; পরের দুই বলে হাঁকান ছক্কা ও চার। পরের বলে এক রান করে দলের জয়ও নিশ্চিত করেন তিনি।


প্রসঙ্গনিউজ২৪/জে.সি

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

এক বল হাতে রেখেই জয়ের দেখা কুমিল্লার

আপডেট সময় : ০৫:০৭:৩৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৪

নিউজ ডেস্ক:


শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে ফরচুন বরিশালকে ৪ উইকেটে হারাল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। মঙ্গলবার প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৬১ রান তোলে তামিম ইকবালের দল। জবাবে খেলতে নেমে এক বল হাতে রেখেই জয়ের দেখা পায় কুমিল্লা।

মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি বরিশালের। প্রথম ওভারেই শূন্য রানে আউট হন মেহেদি হাসান মিরাজ। পরে তিনে নামা প্রিতম কুমার বিদায় নেন ৮ রান করে। তবে তামিম ইকবাল কিছুক্ষণ লড়াই করলেও ১৯ রানের বেশি করতে পারেননি।

এরপর চতুর্থ উইকেটে দারুণ এক জুটি গড়েন সৌম্য সরকার ও মুশফিক। ৪৫ বলে ৬৬ রানের জুটি গড়েন তারা। কিন্তু ১৪তম ওভারে মুস্তাফিজুর রহমানের ইয়র্কারে বোল্ড হন সৌম্য। বিদায় নেন ৩১ বলে ৪২ রান করে।

 

সৌম্যর বিদায়ের পর একপ্রান্ত আগলে রাখেন মুশফিক। ৩৫ বলে তিনি পান পঞ্চাশের দেখা। অপরপ্রান্তে উইকেট কেবল আসা-যাওয়ার মধ্যেই ছিল। একপর্যায়ে শেষ ওভারে আউট হন মুশফিক। যাওয়ার আগে ৪৪ বলে খেলেন ৬২ রানের ইনিংস।

কুমিল্লার পক্ষে ৪ ওভারে ৩২ রান খরচায় ৩ উইকেট নেন মুস্তাফিজুর রহমান। দুটি করে উইকেট পান রস্টন চেজ ও ম্যাথিউ ফর্দ।

রান তাড়ায় নেমে ২৬ রানের উদ্বোধনী জুটি পায় কুমিল্লা। ১৫ বলে ১৮ রান করে আউট হন পাকিস্তানি ব্যাটার মোহাম্মদ রিজওয়ান। পরে তিনে ব্যাটিংয়ে নেমে প্রথম বলেই ক্যাচ দেন তাওহীদ হৃদয়ও। ২৬ রানে দুই উইকেট হারানোর পর ইমরুলের সঙ্গে জুটি গড়েন লিটন দাস। পরে খালেদ আহমেদের ওভারে ১৯ বলে ১৪ রান করে লিটন ক্যাচ দিলে ভেঙে যায় জুটি। এরপরও দলকে একাই টানছিলেন ইমরুল কায়েস। তিনিও ৪১ বলে ৫২ রানের ইনিংস খেলে সাজঘরে ফেরেন।

শেষ ওভারে সমীকরণ দাঁড়ায় ১৩ রানের। বোলিংয়ে আসেন খালেদ। প্রথম বলেই রান আউট হয়ে ফিরে যান খুশদিল শাহ। এরপর ক্রিজে এসে প্রথম বলে দুই নেন ম্যাথু ফোর্ড; পরের দুই বলে হাঁকান ছক্কা ও চার। পরের বলে এক রান করে দলের জয়ও নিশ্চিত করেন তিনি।


প্রসঙ্গনিউজ২৪/জে.সি